বিশ্ব স্তন্যপান সপ্তাহ ঝাড়খণ্ডে পুষ্টি সচেতনতা বাড়িয়েছে

স্তন্যপান সপ্তাহ (১–৭ আগস্ট)-এর সূচনা হয়েছে রাঁচিতে, যেখানে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রচারাভিযানের আওতায় ছয় মাস পর্যন্ত একচেটিয়া স্তন্যপানের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে। স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা নবজাতকের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি মায়েদের দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্য উপকারিতা (যেমন স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি কমানো) নিয়ে সচেতনতা জোর দিয়েছেন।

স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোতে গর্ভকালীন কাউন্সেলিং জোরদার করা হচ্ছে, যেখানে মধু, হারবাল চা, এবং প্যাকেটজাত দুধের মতো ক্ষতিকর বিকল্পের বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরি করা হচ্ছে। শিশু চিকিৎসকরা স্তন্যপানের উপযোগী সামাজিক পরিবেশ তৈরিতে সমাজের সক্রিয় ভূমিকা চাচ্ছেন।

এই প্রচারাভিযান জাতীয় স্তরে শিশু অপুষ্টি এবং খর্বততা কমাতে নেওয়া প্রচেষ্টার সঙ্গে যুক্ত, যেখানে ক্লিনিক-ভিত্তিক সহায়তা এবং কমিউনিটি আউটরিচের মাধ্যমে সঠিক স্তন্যপান চর্চা উৎসাহিত করা হচ্ছে।